আজ (৩০ এপ্রিল) সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি জানান, অডিওটিতে একটি কণ্ঠে বলতে শোনা যায়—
“আমার বিরুদ্ধে ২২৭টি মামলা হয়েছে, তাই আমি ২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স নিয়েছি।”
ICT-এর তদন্ত সংস্থা অডিও ক্লিপটির ফরেনসিক পরীক্ষা চালায় এবং সেই কণ্ঠস্বর শেখ হাসিনার বলে শনাক্ত করা হয়। বিষয়টিকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনালে আদালত অবমাননার একটি আবেদন দাখিল করা হয়েছে, যাতে অভিযোগ করা হয়েছে যে, অডিওটির বক্তব্য বিচার প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ এবং ট্রাইব্যুনালকে হুমকি দেওয়ার শামিল।
প্রসঙ্গত, অডিওটি গত বছরের শেষের দিকে সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয় এবং তখন থেকেই তা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা ও বিতর্ক তৈরি হয়।
একই দিনে ICT আরও কয়েকটি আদেশ দেয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো— নারায়ণগঞ্জে গত বছরের জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় এক ব্যক্তিকে হত্যার ঘটনায় আটজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি। এছাড়া, আশুলিয়ায় এক ব্যক্তিকে গুলি ও পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।