ঢাকা
খ্রিস্টাব্দ

জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন ২০২৫

যুবসমাজের জন্য সর্বজনীন সামরিক প্রশিক্ষণের প্রস্তাব ডিসিদের

দৈনিক লাল সবুজ বাংলাদেশ

স্টাফ রিপোর্টার | দৈনিক লাল সবুজ বাংলাদেশ
ঢাকা
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৯.৫৮ অপরাহ্ন

আপডেট : মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৯.৫৯ অপরাহ্ন


নিউজটি দেখেছেনঃ 1015117 জন

  • নিউজটি দেখেছেনঃ 1015117 জন
যুবসমাজের জন্য সর্বজনীন সামরিক প্রশিক্ষণের প্রস্তাব ডিসিদের
ওসমানী মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলন শেষে লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ। ছবি: সংগৃহীত

যুবসমাজের জন্য সর্বজনীন সামরিক প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দিয়েছেন জেলা প্রশাসকরা (ডিসি), যাতে দেশের প্রতিরক্ষায় যুবসমাজ অংশগ্রহণ করতে পারেন। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার ওসমানী মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ সংক্রান্ত অধিবেশনে তারা এ প্রস্তাব দেন।



অধিবেশন শেষে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।



উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী বলেন, সিভিল মিলিটারি কো-অপারেশন কিভাবে বৃদ্ধি করা যায়, সে বিষয়ে জেলা প্রশাসকরা প্রশ্ন করেছিলেন। সিভিল প্রশাসনের অফিসাররা যে ওরিয়েন্টেশন করেন, ডিভিশন পর্যায়ে এই ওরিয়েন্টেশনগুলা করা সম্ভব কি না? যাতে সিভিল প্রশাসনের সঙ্গে সামরিক বাহিনী বা সশস্ত্রবাহিনীর বোঝাপড়া আরো বৃদ্ধি কিভাবে করা যায়। আর একটা প্রশ্ন ছিল, আমাদের যুব সমাজের জন্য একটি ইউনিভার্সেল মিলিটারি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা যায় কি না। যেখানে যুবসমাজের যারা আছেন, তারা মিলিটারি ট্রেনিং পেতে পারেন এবং দেশের প্রতিরক্ষায় তারা অংশগ্রহণ করতে পারেন।


প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী বলেন, তারা নিজ নিজ কয়েকটি জেলায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করতে চান সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে। রিমোট জায়গায় বা চরাঞ্চলে যেখানে হয়তো বেশি পরিমাণ ফোর্স দরকার বা লজিস্টিক নিয়ে যেতে হবে এই ধরনের এলাকায় তারা অভিযান পরিচালনা করতে চান। সে সংক্রান্ত প্রশ্ন ছিল।



লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ বলেন, ‘বাংলাদেশ নেভির কাছে প্রশ্ন ছিল কিভাবে জাটকাবিরোধী অভিযানের বা আমাদের নদীতে যে সম্পদ আছে; সেই সম্পদ রক্ষায় তারা আরও কিভাবে ওতপ্রোতভাবে সিভিল প্রশাসনকে সহায়তা করতে পারেন। আমাদের সেনাবাহিনীর জন্য প্রশ্ন ছিল পার্বত্য চট্টগ্রামে কুকিচিন ন্যাশনাল ফন্ট যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে, তার কারণে কয়েকটি জেলায় পর্যটন শিল্প ব্যাহত হচ্ছে। এ পর্যটন শিল্প ব্যাহত হওয়ার কারণে সেখানকার ইয়াং জেনারেশন কাজ হারাচ্ছে, চাকরি হারাচ্ছে এবং তারা সন্ত্রাসের দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে। সেখান থেকে কিভাবে উত্তরণ করতে পারি সে সংক্রান্ত প্রশ্ন ছিল।


প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী বলেন, আমি উল্লেখ করেছি, স্বৈরাচার এবং তাদের দোসরা বিভিন্ন জায়গায় একত্রিত হচ্ছে এবং কর্মসূচি দিচ্ছে, তারা দেশকে একটা অরাজকতার দিকে নিয়ে যেতে পারে; সে ব্যাপারে তাদেরকে সজাগ থাকতে হবে।


নিউজটি পোস্ট করেছেনঃ এলএসবিডি/হেনা

কমেন্ট বক্স
বাংলাদেশ | জাতীয়
দৈনিক লাল সবুজ বাংলাদেশ

স্টাফ রিপোর্টার | দৈনিক লাল সবুজ বাংলাদেশ
ঢাকা
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৯.৫৮ অপরাহ্ন
আপডেট : মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৯.৫৯ অপরাহ্ন