ঢাকা
খ্রিস্টাব্দ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে "পলিশা বায়তুন নূর জামে মসজিদ" নান্দনিক ধর্মীয় স্থাপনা

দৈনিক লাল সবুজ বাংলাদেশ

মো. শহিদুল ইসয়াম | দৈনিক লাল সবুজ বাংলাদেশ
টাঙ্গাইল
রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ১১.৩৪ অপরাহ্ন

আপডেট : রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ১১.৩৪ অপরাহ্ন


নিউজটি দেখেছেনঃ 950047 জন

  • নিউজটি দেখেছেনঃ 950047 জন
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে "পলিশা বায়তুন নূর জামে মসজিদ" নান্দনিক ধর্মীয় স্থাপনা
ছবি : সংবাদদাতা প্রেরিত।

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পলিশা বায়তুন নূর জামে মসজিদ এক নান্দনিক ধর্মীয় স্থাপনা। এটি ভূঞাপুর-তারাকান্দি মহাসড়কের পাশে সবুজ প্রকৃতির মাঝে অবস্থিত। দৃষ্টিনন্দন, স্থাপত্যশৈলী ও মনোমুগ্ধকর পরিবেশের কারণে এই মসজিদটি এলাকাবাসী ও পথচারীদের হৃদয় ছুঁয়েছে। প্রয়াত আলহাজ্ব ইঞ্জিনিয়ার শফিকুল ইসলাম ফরিদ সাহেবের একান্ত প্রচেষ্টায় মসজিদটি প্রতিষ্ঠিত হয়।


১৯৯১ সালে পারিবারিক উদ্যোগে টিনের ঘর দিয়ে মসজিদের কার্যক্রম শুরু হয়। পরবর্তীতে ২০২০ সালে পাকা ভবনের নির্মাণকাজ শুরু হয়ে ২০২২ সালে সম্পন্ন হয়। মসজিদের নির্মাণ ব্যয় হয় প্রায় এক কোটি দশ লক্ষ টাকা। শুধু নামাজ আদায়ের স্থান নয়, মসজিদ সংলগ্ন একটি মাদ্রাসাও পরিচালিত হচ্ছে, যেখানে নূরানি, হিফজ ও কিতাব বিভাগ চালু রয়েছে। মাদ্রাসাটি বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের সিলেবাস অনুসারে পরিচালিত হয়।


মসজিদের প্রধান ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুস্তাকিম বিল্লাহ্ মাহমুদী জানান, মসজিদটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন অত্যন্ত্য ধর্মপ্রাণ ও দানশীল ব্যক্তি। বর্তমানে তার পরিবার ব্যক্তিগত উদ্যোগে মসজিদের যাবতীয় ব্যয় বহন করছে। তার ভাই, ভাতিজি ও ছেলে নিয়মিত মসজিদের দেখভাল করেন। পলিশা বায়তুন নূর জামে মসজিদ শুধু ইবাদতের স্থান নয়, এটি এক অনন্য স্থাপত্য নিদর্শন ও ধর্মীয় শিক্ষা কেন্দ্র, যা ইসলামিক মূল্যবোধ সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।


নিউজটি পোস্ট করেছেনঃ এলএসবিডি/হেনা

কমেন্ট বক্স
বাংলাদেশ | জাতীয়
দৈনিক লাল সবুজ বাংলাদেশ

মো. শহিদুল ইসয়াম | দৈনিক লাল সবুজ বাংলাদেশ
টাঙ্গাইল
রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ১১.৩৪ অপরাহ্ন
আপডেট : রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ১১.৩৪ অপরাহ্ন