News Link: https://dailylalsobujbd.com/news/1bV
কফির উৎপত্তি প্রায় ৯ম শতাব্দীর দিকে ইথিওপিয়া থেকে। এটি ধীরে ধীরে আরব বিশ্ব ও ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে এবং বর্তমানে অফিস, সামাজিক অনুষ্ঠান এবং দৈনন্দিন জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে।
গবেষণায় ১,৩০০ জনের বেশি অংশগ্রহণকারীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। প্রধান তথ্যগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো:
কফি পানের অভ্যাস:
সকালের প্রয়োজনীয়তা:
সামাজিকতা ও খরচ:
গবেষণায় দেখা গেছে, ৪৮% অংশগ্রহণকারী মনে করেন কফি তাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ২২% অংশগ্রহণকারী ডিক্যাফ কফি পান করেন, যা স্বাস্থ্য সচেতনতার বৃদ্ধি নির্দেশ করে।
২০২৪ সালের গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, বিশ্বব্যাপী কফির বাজার ১০২.৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে, যা বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
গবেষণায় অংশগ্রহণকারীরা কিছু জনপ্রিয় কফির ধরন উল্লেখ করেছেন:
কফি নিয়মিত পানে কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে, যেমন:
কফির উৎপাদনের জন্য পরিবেশের উপর প্রভাব পড়তে পারে। টেকসই উৎপাদন এবং অর্গানিক কফির প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। ভবিষ্যতে ক্যাফেইন-ফ্রি কফি এবং বিকল্প দুধের ব্যবহার বৃদ্ধি পাবে।
ড্রাইভ রিসার্চের ২০২৪ সালের গবেষণা কফি সম্পর্কে একটি নতুন ধারণা প্রদান করে, যা কফির বাজারের ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং উদ্ভাবনের প্রমাণ দেয়। কফি শুধুমাত্র একটি পানীয় নয়, বরং আধুনিক জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।