News Link: https://dailylalsobujbd.com/news/15q
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান গতকাল বলেছেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতের উন্নয়নে জার্মানি আগামী ১০ বছরে বাংলাদেশকে একশ’ কোটি ইউরো দেবে। এ অর্থের মধ্যে এ বছরের এক কোটি ৫০ লাখ ইউরো রয়েছে। তিনি বলেন, উভয় দেশ বেসরকারি খাত, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও সুশীল সমাজের মতো নন-স্টেট অ্যাক্টরদের সাথে জ্ঞান বিনিময় ও সহযোগিতা জোরদার করবে। গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পরিবেশ উপদেষ্টা বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টারের সঙ্গে তার মন্ত্রণালয়ের কার্যালয়ে বৈঠকের পর এ মন্তব্য করেন। রিজওয়ানা বলেন, এই সহযোগিতায় ক্ষুদ্র জাতিগত সংখ্যালঘু, নারী ও যুবকদেরও সম্পৃক্ত করা হবে। তিনি পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ে জার্মানির অব্যাহত সহায়তার জন্য রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বিশ্বব্যাপী জলবায়ু চ্যালেঞ্জ এবং টেকসই বন ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
রাষ্ট্রদূত জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশকে সমর্থনে জার্মানির প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন এবং পরিবেশ রক্ষায় সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। তিনি নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে জার্মানির দক্ষতার কথাও তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের সবুজ জ্বালানি উদ্যোগ্যের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রস্তাব দেন। বৈঠকে উপদেষ্টা এবং রাষ্ট্রদূত পরিবেশ সুরক্ষা, নদী পরিচ্ছন্নতা প্রকল্প এবং জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা করেন।
তারা টেকসই উন্নয়ন প্রকল্পে সম্ভাব্য সহযোগিতা, পরিবেশ ও জলবায়ু সম্পর্কিত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সবুজ প্রযুক্তি গ্রহণের বিষয়েও আলোচনা করেন। বিশেষ করে প্রযুক্তি স্থানান্তর ও পরিবেশগত স্থায়িত্ব প্রকল্পে সহযোগিতার জন্য আরো উপায় অন্বেষণে একটি পারস্পরিক চুক্তির মধ্য দিয়ে বৈঠকটি শেষ হয়।
স্টাফ রিপোর্টার : পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান গতকাল বলেছেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতের উন্নয়নে জার্মানি আগামী ১০ বছরে বাংলাদেশকে একশ’ কোটি ইউরো দেবে। এ অর্থের মধ্যে এ বছরের এক কোটি ৫০ লাখ ইউরো রয়েছে। তিনি বলেন, উভয় দেশ বেসরকারি খাত, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও সুশীল সমাজের মতো নন-স্টেট অ্যাক্টরদের সাথে জ্ঞান বিনিময় ও সহযোগিতা জোরদার করবে। গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পরিবেশ উপদেষ্টা বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টারের সঙ্গে তার মন্ত্রণালয়ের কার্যালয়ে বৈঠকের পর এ মন্তব্য করেন। রিজওয়ানা বলেন, এই সহযোগিতায় ক্ষুদ্র জাতিগত সংখ্যালঘু, নারী ও যুবকদেরও সম্পৃক্ত করা হবে। তিনি পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ে জার্মানির অব্যাহত সহায়তার জন্য রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বিশ্বব্যাপী জলবায়ু চ্যালেঞ্জ এবং টেকসই বন ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
রাষ্ট্রদূত জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশকে সমর্থনে জার্মানির প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন এবং পরিবেশ রক্ষায় সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। তিনি নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে জার্মানির দক্ষতার কথাও তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের সবুজ জ্বালানি উদ্যোগ্যের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রস্তাব দেন। বৈঠকে উপদেষ্টা এবং রাষ্ট্রদূত পরিবেশ সুরক্ষা, নদী পরিচ্ছন্নতা প্রকল্প এবং জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা করেন।
তারা টেকসই উন্নয়ন প্রকল্পে সম্ভাব্য সহযোগিতা, পরিবেশ ও জলবায়ু সম্পর্কিত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সবুজ প্রযুক্তি গ্রহণের বিষয়েও আলোচনা করেন। বিশেষ করে প্রযুক্তি স্থানান্তর ও পরিবেশগত স্থায়িত্ব প্রকল্পে সহযোগিতার জন্য আরো উপায় অন্বেষণে একটি পারস্পরিক চুক্তির মধ্য দিয়ে বৈঠকটি শেষ হয়।